২ টি পোস্ট একত্রে দেয়া হয়েছে । পুরোটা ভাল করে পরুন । আশা করি অবশ্যই ব্লু স্ক্রীন এরের সমাধান পাবেন ।
সেই ডেড ব্লু স্ক্রীন এরর। আপনাকে পিসি রিবুট করতে হবে আর টা না হলে আপনার সিস্টেম ক্র্যাশ করতে পারে। এই ফ্রিজিং এর ক্ষতিকর ইফেক্ট এর ব্যাপারে হয়ত অনেকেরই আইডিয়া আছে। এই ফ্রিজিং যে সমস্ত কারণে ঘটে থাকে এবং যেভাবে আমরা এই ফ্রিজিং/ ক্র্যাশিং থেকে বেচে থাকতে পারব তার উপর একটু ধারনা নেয়া যাক –
► সফটওয়্যার সমস্যা
সফটওয়্যার প্রবলেমগুলো তখনই দেখা দেয় যখন আপডেশানে সমস্যা হয় অথবা ডিভাইস ড্রাইভার সংক্রান্ত কোন সমস্যা দেখা দেয়। যদি এই রকম সমস্যা দেখা দেয় তখন আমাদের যা করনীয় তা হল – এই ফল্টি সফটওয়্যারকে আনইন্সটল করে দেয়া অথবা রিইন্সটল করে দেয়া। সম্ভব হলে আপডেট করে নেয়া।
► ত্রুটিপূর্ণ RAM
আমাদের অনেকের পিসিতে ই একাধীক RAM চিপ আছে। এই চিপ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো দেখা দেয় যখন এগুলোর কনফিগারেশানে কোন সমস্যা হয় অথবা ইন্টারনালি ফ্যাব্রিকেশান এর সময় কোন ফল্ট থেকে যায়। আর ভয়ের কথা হল এই চিপ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো খুবই বিপজ্জনক হয়ে থাকে এবং ফ্যাটাল এরর ঘটিয়ে থাকে। যা আপনার পিসিকে তার নরমাল ফাংশান হতে বিরত রাখতে পারে সর্বোপরি ক্র্যাশও ঘটাতে পারে।
এই সমস্ত RAM প্রবলেম গুলোকে চেক করার জন্যে আপনাকে কোন বিস্বস্ত মেমরি টেস্টিং টুল ব্যবহার করতে পারেন যার সাহায্যে আপনি বিভিন্ন টেষ্টের মাধ্যমে এরর ফাইন্ড আউট ও করতে পাবেন। তাছাড়া আপনি চাইলে আপনার চিপগুলো ( অন্তত একটি ) কে একবার খুলে ফেলে পিসি স্টার্ট করে দেখতে পারেন যে সেই এররগুলোর কি অবস্থা। এবং সেই থেকে আপনি হয়ত আপনার এরর কে খুজেও পেয়ে যেতে পারেন।
► হার্ডডিস্কে সমস্যা
এই সমস্যাটি আমাদের অনেকেরই হয়ে থাকে। সাধারনত অপ্রয়োজনীয় টুল ইন্সটল করে পিসি কে জ্যাম করে ফেললেও এই সমস্যা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নতুন পিসি ব্যবহারকারীদের আরেকটু সতর্ক হতে হবে। কারন এই জিনিস তারা একটু বেশী করে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশানও অনেক সময় অনাকঙ্খিতভাবে পিসিকে স্লো ডাউন করে দিতে পারে এবং অনেক ক্ষেত্রে ফিজিক্যাল ড্যামেজ করে দিতে পারে। এই জন্যে আপনাকে বুঝে শুনে সফটওয়্যারে ইন্সটল করতে হবে।
আর ইন্সটলিং এর জন্যে আপনি একটি ভাল থার্ড পার্টি আন ইন্সটলার সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। যেমন – রিভো আনইন্সটলার। যাতে সফটওয়্যার আন ইন্সটল করার পর কোন লেফটওভার ফাইল থেকে না যায়। আপনি চাইলে একটি ডিস্ক ক্লিনআপ সফটওয়্যার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এমনই একটি ডিস্ক ক্লিনার হল সিক্লিনার। যা আপনার জাঙ্ক ফাইলগুলো কে পিসি থেকে রিমুভ করে দেবে।
► ভাইরাল এবং স্পাইওয়্যার ইনফেকশান
ভাইরাসের মত ম্যালিসিয়াস ইনফেকশান ট্রোজান, ওর্মস এবং ভিভিন্ন স্পাইওয়্যার আপনার সিস্টেমে চুপিচুপি একটা বাজে অভিজ্ঞতার স্বাদ পাইয়ে দিতে পারে। এই সমস্ত ম্যালওয়্যার বিভিনন্ন ধরনের কম্পিউটার এরর জেনারেট করতে পারে। এর মধ্যে আছে – সিস্টেম ক্র্যাশ, পার্সোনাল ডাটা চুরি হওয়া এবং সবচেয়ে বাজে ব্যাপারটা হল আপনার হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ হওয়া।
এই সমস্ত সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে একটি ভালো এ্যান্টি ভাইরাস কে বেছে নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে আপনাকে একটু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, নয়ত আবার সমস্ত উটকো ঝামেলা পোহাতে হতে পারে আপনাকে। তাই আবারো বলে রাখি, সাবধান!!! আপনার এ্যান্টি ভাইরাস আপনাকেই বেছে নিতে হবে এবং সেগুলোর আপডেটিং এর ক্ষেত্রেও আপনাকে কড়া নজর রাখতে হবে।
► রেজিষ্ট্রি সংক্রান্ত সমস্যা
রেজিষ্ট্রি ব্যাপারটাকে আমরা অনেকেই গুরুত্ব দেইনা। যদিও বাস্তবে একটি খুবই ইম্পরটেন্ট সেকশান। আনস্টেবল, ফ্র্যাগমেন্টেড এবং স্লো রেজিস্ট্রিরির কারণে আপনার সিস্টেমটা যদি ক্র্যাশ করেই ফেলে তাহলে আর দয়া করে অবাক হবেন না। এই সমস্ত রেজিষ্ট্রি সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে একটি ভালো রেজিষ্ট্রি ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন এবং নিয়মিত আপনার রেজিস্ট্রি ক্লিয়ার করে রাখতে পারেন।
আশা করি আপনার পিসির blue Screen সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। কিন্তু প্রশ্ন হল- এটি কেন হল- এটি ক্ষতিকর কি না…ইত্যাদি। আমি খুঁজে দেখলাম প্রতি ক্ষেত্রে না না সমস্যা জরিয়ে আছে। তাই আপনার পিসির জন্য এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ post হবে।
কিন্তু আপনাকে জানতে হবে কেন এবং কোন কারণে Blue Screen ঘটলো।তার সমাধানের জন্য আমার এই post টি করছি।
আপনি BLUE SCREEN ঘটলে যেটি দেখতে পান ( যেমন=0x00000007,0x0000004E ইত্যাদি ), সেটির সমস্যা ও কারণ খুঁজে বের করতে পাশের Link-এ ক্লিক করুন।
LINK-এ ক্লিক করার পর আপনি msdn.microsoft.com থেকে BLUE SCREEN সমস্যার কারণ জানতে পারবেন এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে জেনে নিন।
আপনারা ভালো থাকুন- সুস্থ থাকুন
পিসি হেল্পলাইন বিডির সাথে থাকুন
।। ধন্যবাদ ।।
লিখেছেন:- SR আকাশ ও rakin-saha- ব্লু স্ক্রিন ক্র্যাশ সমস্যা? তাহলে নিন উপকারী কিছু টিপস
- Blue Screen-0x00000007-6-E সকল সমস্যার কারণ ও সমাধান
ব্লু স্ক্রিন ক্র্যাশ সমস্যা? তাহলে নিন উপকারী কিছু টিপস
সেই ডেড ব্লু স্ক্রীন এরর। আপনাকে পিসি রিবুট করতে হবে আর টা না হলে আপনার সিস্টেম ক্র্যাশ করতে পারে। এই ফ্রিজিং এর ক্ষতিকর ইফেক্ট এর ব্যাপারে হয়ত অনেকেরই আইডিয়া আছে। এই ফ্রিজিং যে সমস্ত কারণে ঘটে থাকে এবং যেভাবে আমরা এই ফ্রিজিং/ ক্র্যাশিং থেকে বেচে থাকতে পারব তার উপর একটু ধারনা নেয়া যাক –
► সফটওয়্যার সমস্যা
সফটওয়্যার প্রবলেমগুলো তখনই দেখা দেয় যখন আপডেশানে সমস্যা হয় অথবা ডিভাইস ড্রাইভার সংক্রান্ত কোন সমস্যা দেখা দেয়। যদি এই রকম সমস্যা দেখা দেয় তখন আমাদের যা করনীয় তা হল – এই ফল্টি সফটওয়্যারকে আনইন্সটল করে দেয়া অথবা রিইন্সটল করে দেয়া। সম্ভব হলে আপডেট করে নেয়া।
► ত্রুটিপূর্ণ RAM
আমাদের অনেকের পিসিতে ই একাধীক RAM চিপ আছে। এই চিপ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো দেখা দেয় যখন এগুলোর কনফিগারেশানে কোন সমস্যা হয় অথবা ইন্টারনালি ফ্যাব্রিকেশান এর সময় কোন ফল্ট থেকে যায়। আর ভয়ের কথা হল এই চিপ সংক্রান্ত সমস্যাগুলো খুবই বিপজ্জনক হয়ে থাকে এবং ফ্যাটাল এরর ঘটিয়ে থাকে। যা আপনার পিসিকে তার নরমাল ফাংশান হতে বিরত রাখতে পারে সর্বোপরি ক্র্যাশও ঘটাতে পারে।
এই সমস্ত RAM প্রবলেম গুলোকে চেক করার জন্যে আপনাকে কোন বিস্বস্ত মেমরি টেস্টিং টুল ব্যবহার করতে পারেন যার সাহায্যে আপনি বিভিন্ন টেষ্টের মাধ্যমে এরর ফাইন্ড আউট ও করতে পাবেন। তাছাড়া আপনি চাইলে আপনার চিপগুলো ( অন্তত একটি ) কে একবার খুলে ফেলে পিসি স্টার্ট করে দেখতে পারেন যে সেই এররগুলোর কি অবস্থা। এবং সেই থেকে আপনি হয়ত আপনার এরর কে খুজেও পেয়ে যেতে পারেন।
► হার্ডডিস্কে সমস্যা
এই সমস্যাটি আমাদের অনেকেরই হয়ে থাকে। সাধারনত অপ্রয়োজনীয় টুল ইন্সটল করে পিসি কে জ্যাম করে ফেললেও এই সমস্যা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে নতুন পিসি ব্যবহারকারীদের আরেকটু সতর্ক হতে হবে। কারন এই জিনিস তারা একটু বেশী করে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশানও অনেক সময় অনাকঙ্খিতভাবে পিসিকে স্লো ডাউন করে দিতে পারে এবং অনেক ক্ষেত্রে ফিজিক্যাল ড্যামেজ করে দিতে পারে। এই জন্যে আপনাকে বুঝে শুনে সফটওয়্যারে ইন্সটল করতে হবে।
আর ইন্সটলিং এর জন্যে আপনি একটি ভাল থার্ড পার্টি আন ইন্সটলার সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। যেমন – রিভো আনইন্সটলার। যাতে সফটওয়্যার আন ইন্সটল করার পর কোন লেফটওভার ফাইল থেকে না যায়। আপনি চাইলে একটি ডিস্ক ক্লিনআপ সফটওয়্যার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এমনই একটি ডিস্ক ক্লিনার হল সিক্লিনার। যা আপনার জাঙ্ক ফাইলগুলো কে পিসি থেকে রিমুভ করে দেবে।
► ভাইরাল এবং স্পাইওয়্যার ইনফেকশান
ভাইরাসের মত ম্যালিসিয়াস ইনফেকশান ট্রোজান, ওর্মস এবং ভিভিন্ন স্পাইওয়্যার আপনার সিস্টেমে চুপিচুপি একটা বাজে অভিজ্ঞতার স্বাদ পাইয়ে দিতে পারে। এই সমস্ত ম্যালওয়্যার বিভিনন্ন ধরনের কম্পিউটার এরর জেনারেট করতে পারে। এর মধ্যে আছে – সিস্টেম ক্র্যাশ, পার্সোনাল ডাটা চুরি হওয়া এবং সবচেয়ে বাজে ব্যাপারটা হল আপনার হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ হওয়া।
এই সমস্ত সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে একটি ভালো এ্যান্টি ভাইরাস কে বেছে নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে আপনাকে একটু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, নয়ত আবার সমস্ত উটকো ঝামেলা পোহাতে হতে পারে আপনাকে। তাই আবারো বলে রাখি, সাবধান!!! আপনার এ্যান্টি ভাইরাস আপনাকেই বেছে নিতে হবে এবং সেগুলোর আপডেটিং এর ক্ষেত্রেও আপনাকে কড়া নজর রাখতে হবে।
► রেজিষ্ট্রি সংক্রান্ত সমস্যা
রেজিষ্ট্রি ব্যাপারটাকে আমরা অনেকেই গুরুত্ব দেইনা। যদিও বাস্তবে একটি খুবই ইম্পরটেন্ট সেকশান। আনস্টেবল, ফ্র্যাগমেন্টেড এবং স্লো রেজিস্ট্রিরির কারণে আপনার সিস্টেমটা যদি ক্র্যাশ করেই ফেলে তাহলে আর দয়া করে অবাক হবেন না। এই সমস্ত রেজিষ্ট্রি সংক্রান্ত সমস্যা এড়াতে একটি ভালো রেজিষ্ট্রি ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন এবং নিয়মিত আপনার রেজিস্ট্রি ক্লিয়ার করে রাখতে পারেন।
Blue Screen-0x00000007-6-E সকল সমস্যার কারণ ও সমাধান
সবাইকে আমার পোস্টটিতে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। আজ আলোচনা করবো BLUE SCREEN-0x00000007-6-E সমস্যার কারণ ও সমাধান নিয়ে।আশা করি আপনার পিসির blue Screen সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। কিন্তু প্রশ্ন হল- এটি কেন হল- এটি ক্ষতিকর কি না…ইত্যাদি। আমি খুঁজে দেখলাম প্রতি ক্ষেত্রে না না সমস্যা জরিয়ে আছে। তাই আপনার পিসির জন্য এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ post হবে।
[**একটি বিশেষ জরীপ-- আপনি যখন আপনার পিসিতে BLUE SCREEN দেখতে পান তখন এটি আপনার পিসির restart এর জন্য ঘটে, যেন পিসি সমস্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় বরং মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাচায়**যদি আপনি 0x00000007-6-e reg-edit করে বন্ধ করেন তাহলে blue screen আসবে না কিন্তু অতিরিক্ত চাপে আপনার পিসি মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে**]
কিন্তু আপনাকে জানতে হবে কেন এবং কোন কারণে Blue Screen ঘটলো।তার সমাধানের জন্য আমার এই post টি করছি।
আপনি BLUE SCREEN ঘটলে যেটি দেখতে পান ( যেমন=0x00000007,0x0000004E ইত্যাদি ), সেটির সমস্যা ও কারণ খুঁজে বের করতে পাশের Link-এ ক্লিক করুন।
LINK-এ ক্লিক করার পর আপনি msdn.microsoft.com থেকে BLUE SCREEN সমস্যার কারণ জানতে পারবেন এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে জেনে নিন।
আপনারা ভালো থাকুন- সুস্থ থাকুন
পিসি হেল্পলাইন বিডির সাথে থাকুন
।। ধন্যবাদ ।।
ওয়েব সাইট: sayzar.com ও Tunerpage.com/archives/author/rakin-saha
এই আরটিকেলটি আমাদের ফেসবুক হেল্পলাইন গ্রুপে ব্যবহারের জন্য অন্য ব্লগ থেকে কপি করা হয়েছে। লেক্ষকের অনুমতি না নিতে পারায় আমরা আন্তরিক ভাবে দুক্ষিত। প্রতিটি পোস্টের মধ্যে মূল লেক্ষকের নাম ও ওয়েব সাইট উল্লেক্ষ করা হয়েছে।
Thanks To - www.onlytechtips.com
Are you trying to get cash from your traffic by using popunder ads?
উত্তরমুছুনIn case you do, have you considered using Clickadu?